Ramkrishna Mission Calcutta Students Home Belgharia Pre-Platinum Jubilee Souvenir 1989

Click on the button below to contact us on WhatsApp, and buy.

BUY ON WHATSAPP

HOW TO PAY

You can pay send your payment at any of the following UPI IDs, or scan the QR code, or send the payment directly to our bank:

INDIA POST PAYMENTS BANK

India Post

(IPPB) UPI ID= 9563646472@postbank
Malay De Sarkar
A/C No: 100005759940
IFSC: IPOS0000001
Mobile: 9563646472
STATE BANK OF INDIA

India Post

(SBI) UPI ID= 9563646472@sbi
Malay De Sarkar
A/C No: 32004843406
IFSC: SBIN0000162
Mobile: 9563646472

আনুমানিক ১৮৮৫ খৃষ্টাব্দ। কলকাতা সেন্ট
জেভিয়ার্স কলেজের এফ, এ, ক্লাসের এক ছাত্র
একদিন দক্ষিণেশ্বরে এক সাধু দর্শনে যান । কতক্ষণ বসে থাকার পর সাধুটি তার সঙ্গে কুস্তি লড়তে চান।ছাত্রটি মনে মনে ভাবল—এ কেমন সাধু দেখতে এলাম যে কুস্তি লড়তে চায়।ছাত্রটিও বেশ স্বাস্থ্যবান ও দীর্ঘদেহী। কাজেই রাজী হয়ে গেল। লড়তে লড়তে সাধুটিকে একেবারে দেওয়ালের গায়ে চেপে‌ধরলেন। কিন্তু বুঝতে পারলেন যে সাধুটির হাতের ভেতর দিয়ে একটা শক্তি সিরসির করে তার ভেতরে ঢুকে গেল।সেই সাধুটিই হলেন শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব এবং যুবাছাত্রটি পরবর্তী কালে হলেন স্বামী
বিজ্ঞানানন্দ—রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের চতুর্থ অধ্যক্ষ।স্বামী বিজ্ঞানানন্দের পূর্বাশ্রমের নাম হরিপ্রসন্ন চট্টোপাধ্যায়। পিতার নাম তারকনাথ চট্টোপাধ্যায়‌ও মাতার নাম নকুলেশ্বরী দেবী। তিনি ১৮৬৮ খৃষ্টাব্দের ৩০শে অক্টোবর শুক্রবার বৈকুণ্ঠ চতুর্দশীর দিন পিতার কর্মস্থল এটোয়াতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আদি বাড়ী বেলঘরিয়া ১০৮নং ফিডার রােডে। তারা দুই ভাই ও চার বােন ছিলেন—তিনি সৰ্ব্বজ্যেষ্ঠ। কিন্তু ঠাকুরের সন্ন্যাসী শিষ্যগণের মধ্যে তিনিই ছিলেন সর্বকনিষ্ট।নরেন, রাখাল,তারক, বাবুরাম, শরৎ কালি, হরিপ্রসন্ন প্রভৃতি ছেলেরা পূর্ব নির্দিষ্টই ছিলেন। দক্ষিণেশ্বরে রাণী রাসমণির কালীমন্দিরে ছােট্ট একটি ঘরে যে সাধুটি সব সাধনা শেষ করে পরমহংস নামে ভূষিত হয়েছিলেন তাঁর আকর্ষণে উক্ত সব ছেলেরাই এসে জড় হতে লাগল দক্ষিণেশ্বরে। বেলঘরিয়ার হরিপ্রসন্নও‌এইভাবে তাঁর টানে দক্ষিণেশ্বরে হাজির হন। অবশ্য তার আগে দুবার তিনি তাকে বেলঘরিয়াতে
দেখেছিলেন। একদিন স্কুলের সহপাঠিদের সঙ্গে
গােবিন্দ দেওয়ানের বাড়ীতে এবং আর একদিন
কেশবচন্দ্র সেনের বাগান বাড়ীতে। তখন দূর থেকে দেখা। তাতেই আকৃষ্ট হয়েছিলেন তাঁর প্রতি।পরে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে পড়ার সময় সহপাঠী শরচ্চন্দ্ৰ ( স্বামী সারদানন্দ ) ও বরদাপালের সহিত দক্ষিণেশ্বরে ঠাকুরকে দেখতে যান এবং প্রায় বার দশেক গিয়েছিলেন। দুবার রাত্রি বাসও করেছিলেন।প্রথমেই ঠাকুর যাচাই করে দেখেছিলেন ছেলেটি পূৰ্ব্ব নির্দিষ্ট কি না।
যখন বুঝলেন হরিপ্রসন্ন তাঁর লীলাসহচর হিসেবেই ধরাধামে এসেছেন তখন থেকেই তাঁর ভাবানুযায়ী শিক্ষা দিতে আরম্ভ করলেন।

Scroll to Top