ভিন্ন গ্রহে প্রাণের উৎস -সুব্রত রায়

Categories: ,

Call / WhatsApp : +91 9563646472

To purchase / enquire about the book, send a WhatsApp message or call between 11 AM and 11 PM.

Description

অ্যাপিটাইজার : ১৯৯৭ সালে মঙ্গলে পাথফাইন্ডার মিশন। সােজানার রােভার
পৌছল ৪ জুলাই। স্যাগান মেমােরিয়াল স্টেশন বসানাে হল। ভূতাত্ত্বিকদের পাশাপাশি
সাধারণ মানুষও সােজার্নারের আপার্থিব পাথর বিশ্লেষণ দেখে মুগ্ধ হলেন। ১১ সেপ্টেম্বর
আবার নাটকীয়ভাবে লালগ্রহের কক্ষপথে পৌছে গেল মারস গ্লোবাল সারভেয়ার।উদ্দেশ্য গ্রহটির বিশদ ভৌগােলিক এবং আবহাওয়া বিষয়ক বিবরণ সংগ্রহ করা।আপাতত আটটি মহাকাশযান পরপর মঙ্গলে যাবার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। এগুলি সেই গ্রহে পৌছে গ্রহটির নানা তথ্য জোগাবে। ২০০৫ সাল থেকে পৃথিবীতে নিয়ে আসা হবে মঙ্গলের পাথর। কেবল মঙ্গল নয়। পৃথিবীর চাঁদেও আগ্রহ শেষ হয়নি। ১৯৯৭ সালের
২৪ অক্টোবর চাঁদে যাচ্ছে লুনার প্রসপেকটর। এর কাজ মারস গ্লোবাল সারভেয়ারের মতােই। টানা এক বছর চাঁদের কক্ষপথে থেকে উপগ্রহের মেরু অঞ্চলে খনিজ পদার্থ ও বরফের সন্ধান করবে প্রসপেকটার। পাশাপাশি চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ ও চৌম্বক ক্ষেত্র পরিমাপ এবং উপরিতলের পুঙ্খানুপুঙ্খ ভৌগােলিক মানচিত্র তৈরি করাও
মহাকাশযানটির কাজ। ১৯৯৮ সালের জুলাই মাসে ডিপ স্পেস ওয়ান নামে যে মহাকাশ
বিমান শূন্যে নিক্ষিপ্ত হবে তা বিজ্ঞান ও কারিগরি জগতের বিপ্লবস্বরূপ। এই যানটিই প্রথম দেখাবে শূন্যে ভেসে বেড়ানাে সূর্যের তড়িতাহিত কণা ব্যবহার করে কীভাবে মহাকাশে পাড়ি দেওয়া যায়। তরল জ্বালানি সমৃদ্ধ রকেট ইঞ্জিন ছাড়াই ডিপ স্পেস ওয়ান শূন্যে ছুটে যাবে। মঙ্গলের গা ছুঁয়ে কোনও বিশেষ অ্যাসটরয়েড এবং একটি ধূমকেতুর পুচ্ছ ভেদ করে দু বছরের টানা অভিযান চালাবে।এই অভিযান সফল হলে মহাকাশ বিজ্ঞানে নতুন অধ্যায় রচনা হবে। কেন না তরল জ্বালানির আধার সীমিত। তা নিয়ে ভিন্ন
সৌরজগতে পাড়ি জমানাে মুশকিল। শূন্যের তড়িতাহিত কণা সে তুলনায় এক সীমাহীন
শক্তির ভাণ্ডার।মেইন কোর্স : নতুন শতকে পা দেবার আগে ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাসে মঙ্গলেরbপথে পাড়ি জমাবে ডিপ স্পেস টু। তাতে থাকবে বাস্কেটবলের আকৃতি এক বিশেষ
পাতের তৈরি বল যা মঙ্গলের মাটিতে পড়েই ফেটে ছত্রাকার হবে। ভেতর থেকে বেরিয়ে আসবে লিপস্টিকের আকৃতি এক ‘মাইক্রোপ্রােব’।

Be the first to review “ভিন্ন গ্রহে প্রাণের উৎস -সুব্রত রায়”